জমি রেজিস্ট্রেশনের নতুন আইন

জমি রেজিস্ট্রেশনের নতুন আইন, রেজিস্ট্রেশন আইন বই pdf, সম্পত্তি হস্তান্তর ও রেজিস্ট্রেশন আইন, রেজিস্ট্রেশন আইন ২০০৫ (সংশোধিত) pdf, রেজিস্ট্রেশন আইন ও বিধিমালা পরিচিতি, ভূমি রেজিস্ট্রেশন আইন ২০২০, ভূমি রেজিস্ট্রেশন ফি, ভূমি রেজিস্ট্রেশন আইন ২০২২,

জমি রেজিষ্টেশন আইন


১৯০৮ সালের রেজিষ্ট্রেশন আইন সংশোধন করা হয়েছে। আইনটি ১ জুলাই ২০০৫ ইং থেকে কার্যকর হয়েছে।

নতুন আইন অনুযায়ী জমি রেজিষ্ট্রেশনের সময় ক্রেতা ও বিক্রেতার করণীয় বিষয়গুলো হলোঃ-

(১) ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়ের নিজের স্বাক্ষর/ টিপ সহি যুক্ত ছবি দিবে ।

(২) সম্পত্তির বিবরণসহ মানচিত্র আঁকিয়ে দিতে হবে।

(৩) সম্পত্তির মালিকানা রয়েছে মর্মে হলফনামা দিতে হবে।

(৪) শেষ ২৫ বছর জমিটি কার কার মালিকানায় ছিল তা দাখিল করতে হবে।

(৫) জমির মূল্য ৫ লাখ টাকার কম হলে রেজিষ্ট্রেশন ফি হবে ৫০০ টাকা, ৫ লাখ হতে ৫০ লাখ টাকা হলে রেজিষ্ট্রেশন ফি ১০০০ টাকা, জমির মূল্য ৫০ লাখ টাকার বেশি হলে রেজিষ্ট্রেশন ফি ২০০০ টাকা ৷

(৬) উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত জমির মূল্য যাই হোক রেজিষ্ট্রেশন ফি ১০০ টাকা দিতে হবে ।

(৭) জমি হস্তান্তরের সকল চুক্তি লিখিত হতে হবে এবং রেজিষ্ট্রেশন বাধ্যতামূলক ।

(৮) বর্তমানে জমি ক্রয়ের চুক্তি, চুক্তি সম্পাদনের তারিখ হতে ১ বছর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।

(৯) সম্পত্তি বিক্রির বায়না চুক্তিও রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে, যে বায়না চুক্তিগুলি এখনও রেজিষ্ট্রি করা হয়নি সেগুলি এই আইন বলবত্‌ হওয়ার পর ৬ মাসের মধ্যে রেজিষ্ট্রি করতে হবে।

(১০) বন্ধকী জমির ক্ষেত্রে বন্ধক দাতার লিখিত সম্মতি ছাড়া অন্য কারো নিকট বন্ধক রাখা বা বিক্রি করাযাবে না।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন