কবিরাজি বশিকরণ তন্ত্র মন্ত্র - মেয়েদের কিভাবে বশীকরণ করা যায়

ভালোবাসার মানুষকে বশীকরণ, মেয়েদের কিভাবে বশীকরণ করা যায়, বশিকরন, মেয়ে বশীকরণ মন্ত্র, মেয়ে বশ করার দোয়া, কাউকে বশ করার দোয়া, কাউকে বাধ্য করার দোয়া, মানুষকে বশ করার দোয়া, দূর থেকে কাউকে বশ করার দোয়া, বশীকরণ পদ্ধতি, বশিকরন মন্ত্র, মেয়েদের কিভাবে বশীকরণ করা যায়, বান মারার নিয়ম,


হ্যালো বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন, আজকে আপনাদের জন্য কবিরাজি তন্ত্র মন্ত্র সম্পর্কে পোস্ট করলাম ।  এগুলো তন্ত্র মন্ত্র প্রাচীন কাল থেকে চর্চা হয়ে আসবে । বর্তমানে আধুনিক যুগে এগুলো তন্ত্র মন্ত্র আর চর্চা করে না মানুষে । আগের মানুষ এগুলো তন্ত্র মন্ত্র দিয়ে চিকিৎসা করেছে । 

অনেক ধরনের তন্ত্র মন্ত্র আছে আমি আপনাদের জন্য বিভিন্ন বই থেকে এগুলো সংগ্রহ করে পোস্ট করলাম আশা করি ভালো লাগবে ।

যুবতী বশিকরণ মন্ত্রঃ

বিধিঃ দোনো কটেলী, অরজুবেল এবং গোখরুর শিকড় সমান মাত্রায় নিয়ে তাতে নিজের প্রথমবার স্নান/গোসলের পানীর চারগুন মাত্রায় নিতে হবে। এবার এটি মাটির বড় পাত্রে লাল কাপড়ে য়েকে ধিমি আঁচে গরম করতে হবে।

যখন এক চতুর্থাংশ পানি থাকবে তখন তা নিযে বোতলে ভরতে হবে। এটি একটি শোধক ঔষধ।এর থেকে তিন চামচ নিয়ে যদি কোন যুবতীকে খাওয়ানো যায় তবে সেই যুবতী অবশ্যই বশ হবে।

এটি সর্বপ্রথম এশিয়া এবং পরবর্তিতে মিশরে বেশ জনপ্রিয়তা পায় তান্ত্রিক দিগের নিকট। এটি অবশ্যই সিদ্ধ গুরুর পরামর্শক্রমে কাজ করতে হবে।

প্রেমে উতালা করার মন্ত্রঃ

ইলাহী বহুরমত জিব্রাইল
ওয়া মিকাইল, ওয়া ইস্রাফীল,
ওয়া তৌরাতে মূসা ওয়া ঈসা ওয়া ফুরকান মুহাম্মদ
সল্লাল্লাহু অলাইহে ওয়া সাল্লাম (সাধকের নাম)

বিধিঃ প্রতিদিন ৪১ বার এই কোরানের মন্ত্র ৪১ দিন জপ করে মনপসন্দ প্রেমী বা প্রেমীকার সামনে গেলে বা দেখা করলে বা ফোন করলে সে অবশ্যই সাধকের প্রতি আসক্ত হবে। এই ৪১ দিন মদ, মাছ, মাংস খাওয়া নিশেধ

যুবতীর প্রেম পাওয়ার মন্ত্রঃ

প্রথমে আপনি একটি কাল (কুচকুচে কাল) একটি ভ্রমর খুজে ধরুন। সেটাকে মারবেন না, কাপর দিয়ে ধরলে কামর খাওয়ার ভয় থাকে না।

এবার সেটার পাখনা গুলো আপনি ছিড়ে নিন। এবার সেই পাখনার সাথে লবঙ্গ মিশিয়ে হামান দিস্তায় সুন্দর করে পিষুন।

এবার সে গুলো শুকিয়ে গেলে তা কোন যুবতী নারীর মাথায় দিতে পারলে। সেই যুবতিকে আপনি যা প্রপোজ/প্রস্তাব দিবেন তা সে মেনে নিবে।

অনৈতিক প্রস্তাব না দিয়ে বিয়ে করুন বা তার আগে প্রেম করতে পারেন। অন্যায় করবেন না।।


গোপন কথা জানিবার মন্ত্রঃ

বিধিঃ প্রথমত একটি পেঁচা জোগার করিবে, তারপর সেই পেঁচা জবাই করিয়া তার কলিজা বের করে সংরক্ষন করিবে।

এবার যে মহিলার গোপন কথা জানিবার ইচ্ছা তার ঘুমন্ত অবস্থায় সেই কলিজাটি বাহির করিয়া একটি কাত্তানের কাপড়ের মধ্যে নিয়ে তার বুকের উপর রাখিলে সে ঘুমের মধ্যেই তার সকল গোপন কথা বলিয়া দিবে।।

পছন্দের রমনীকে বশিকরণ মন্ত্রঃ

ওম নম দেব প্রদিরুপায় অমূকসো 
আককরসন কুরু কুরু সাহা।

নিয়মঃ যে কোন ও শনি বার এই মন্ত্র ১০০০বার জব কবিয়া সিদ্ধ করে নেইতে হবে। এবার ভজপ্রত্র এর উপর এই মন্ত্র লিখতে হবে। যাকে আকর্ষন করার দরকার।

অমুকর জায়গায তার নাম লিখে এই ভোজ পত্রটি খাঁটি মধু তে ডুবিয়া রাখতে হবে। নয় দিন পর কমোনা পূর্ণ হবে বলে আশা করি।


জিন ভাগানোর মন্ত্রঃ

“মাং বাদশাহ সব বাদশাহো কে সফেদ ঘোড়া,
সফেদ পাখর জিসপর চড়ে 
জিন্নো কে বাদশাহ বরহ কোস আগাড়ী, 
বারহ কোস পিছাড়ী, 
জো কুছ কাম কহুঁ বজালাবে, 
মেরী ভক্তি গুরু কি শক্তি ফুরো মন্ত্র ঈশ্বরো বাচা।”

বিধিঃ জ্বিন তাড়ানোর এই মন্ত্রটি যে কোন শুভ মুহুর্তে ১০,০০০ বার জপ করে সিদ্ধ করে নিতে হবে। এবার জ্বিন বাধাগ্রস্ত রোগীর উপর এই মন্ত্র অভিমন্ত্রিত জল ছিটিয়ে দিলে জিন বাধাগ্রস্ত ব্যক্তির শরির থেকে খুব শিঘ্রই জ্বিন ভেগে জাবে।

মন্ত্র গুনে দাম্পত্য সুখঃ

ঝগড়া, মান-অভিমান ছাড়া আবার স্বামী-স্ত্রী-র সম্পর্ক হয় নাকি! তা বলে কোনও জিনিসটাই তোবেশিভালো নয়। এমন অনেক দম্পতি আছেন, যাঁরা মানসিক শান্তি বিসর্জন দিয়ে কেবল লোকলজ্জা বা সমাজের ভয়ে দীর্ঘদিন এক ছাদের তলায় বাস করে যাচ্ছেন।

এটা একেবারেই কাম্য নয়। রোজের দাম্পত্য-কলহ এড়িয়ে বৈবাহিক সম্পর্ককে সুখী করার জন্য এমন কিছু মন্ত্র রয়েছে যা নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই উপকার মেলে।

রোজ যাঁদের মধ্যে অশান্তি লেগেই থাকে তাঁরা সূর্য ওঠার আগে স্নান সেরে শিব মন্দিরে গিয়ে মন্ত্র জপ করতে করতে শিব লিঙ্গে নিয়মিত জল ঢালুন। মন্ত্রটি হল - 'ওং নমঃ সম্ভবায় চ ময়ো ভবায় চ নমঃ/ শংকরায় চ ময়স্করায় চ নমঃ শিবায় চ শিবতরায় চ।'

অনেকের মধ্যে ঝগড়া-ঝাঁটি তেমন না হলেও মতের মিল হয় না কখনও। তাঁরা কী করবেন? সকালে স্নান সেরে কোনও ফাঁকা জায়গায় পূর্বমুখী হয়ে বসবেন। সামনে দেবী পার্বতীর ছবি থাকবে। দেবীকে ভক্তির সঙ্গে স্মরণ করে ২১ বার এই মন্ত্র জপ করবেন - 'অক্ষৌ নৌ মধুসংকাশে অনীকং নৌ সমংজনম্/ অতঃ কৃণুষ্য মাং হৃদি মন ইত্রৌ সহাসতি।'

বৈবাহিক সুখ ফিরে পেতে সকাল সকাল স্নান সেরে দেবী দুর্গার ছবির সামনে প্রদীপ, ধূপ আর ফুল দিন। এরপর নীচে বলা মন্ত্র ১০৮ বার জপ করুন।

জ্যোতিষীর মতে, ভক্তি ভরে নিয়ম মানলে ২১ দিনের মধ্যে সুফল পাওয়া সম্ভব। মন্ত্র - 'ধাং ধিং ধুং ধূর্জটে! পত্রী বাং বিং বুং বাগ্ধীশ্বরী/ ক্রাং ক্রিং ক্রুং কালিকা দেবী! শানত্ শিং শুং শুভম্ কুরু।'


মন্ত্র গুনে সম্যসা সমাধানঃ

কে না জানে, জীবন ইক্যুয়ালটু রকমারি সমস্যা! তা বলে লাগাতার সমস্যায় ভুগতে কার ভালো লাগে! অনেকেই জানেন না, যেমন হরেক কিসিমের সমস্যা আছে তেমনি তার নানা সমাধানও রয়েছে।

আর সে সবই হয় মন্ত্রগুণে। তবে মন্ত্রে বিশ্বাস রাখতে হবে। শান্ত মনে জপ করতে হবে। সঙ্গে ধূপ জ্বালাতে পারলে আরও ভালো। তবেই ফল মিলবে।

এবং মন শুদ্ধ করতে প্রথমে আরাধ্য দেবতা, গণেশ, গুরুদেব বা মহাদেব-কে স্মরণ করতে হবে।

এমনও হয়, দোষ না করেও আপনি দোষের ভাগীদার হয়ে যান। আর অকারণে লাঞ্ছিত হওয়ায় মন অস্থির হয়ে ওঠে। এই অসুবিধে দূর করতে জপ করুন 'ওঁ হ্রিং ঘৃণীঃ সূর্যায় আদিত্য শ্রী/ ওঁ হ্রিং জূং সঃ ক্লীং ক্লীং ক্লীং'।

কোনও গ্রহের প্রভাবে সব সময় ভয় বা ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কায় মন ভারাক্রান্ত হয়ে থাকে। এমন আশঙ্কাও হয় যে, ঘর থেকে বের হলেই ভয়ানক ক্ষতি হবে। তখন ঈশ্বরকে স্মরণ করে জপ করবেন 'ওঁ জূং সঃ (নিজের পুরো নাম) পালয় পালয় সঃ জূং ওঁ ওঁ ওঁ'

কর্মক্ষেত্রে উন্নতি চাইলে জপ করুন, 'ওঁ ভূর্ভুবঃ স্বঃ/ তত্সবিতুর বরেণ্যং/ ভর্গো দেবস্য ধীমহি/ ধিয়ো যোনঃ প্রচোদয়াত্‍ ক্লীং ক্লীং ক্লীং

' কোনও অঘটনের সম্মুখিন হয়ে যদি মৃত্যুভয় মনে আসে প্রথমে বলুন, 'ওঁ হ্রিং জূং সঃ'। তারপর বলুন, ওঁ ত্রম্বকং যজামহে/ সুগন্ধিং পুষ্টিবর্ধনম্/ উর্বারুকমিব বন্ধনান্/ মৃত্যোর্মুক্ষীয় মামৃতাত্'।।

মন যখন প্রচণ্ড চঞ্চল হয়ে ওঠে. কিছুতেই বশে থাকে না, তখন শান্ত করতে এই মন্ত্র জপ করুন, 'ওঁ দ্বৌঃ শান্তিরন্তরিক্ষক্ষং শান্তি/ পৃথ্বী শান্তিরাপঃ শান্তিরোষধয়ঃ শান্তি/ বনস্পতয়ঃ শান্তির্বিশ্বেদেবাঃ শান্তির্ব্রহ্ম শান্তিঃ/ সর্ব শান্তিঃ শান্তিরেব শান্তিঃ সা মা শান্তিরেধি/ ওঁ শান্তি শান্তি শান্তি'

হতে হতে কোনও হওয়া কাজ মাঝপথে আটকে গেলে জপ করুন, 'দেহি সৌভাগ্যমারোগ্যং দেহি দেবি পরং সুখম/ রূপং দেহি জয়ং দেহি যশো দেহি দ্বিষো জহি'।

পরীক্ষায় ভালো ফল করতে চাইলে এই মন্ত্র বলুন, 'এং হ্রিং এং/ বিদ্যাবন্তং যশস্বন্তং লক্ষীবন্তঞ্চ মাং কুরু/ রূপং দেহি জয়ং দেহি যশো দেহি দ্বিষো জহি এং এং এং'।

মেয়ে বশীকরণ মন্ত্রঃ

প্রদীপে রহিয়া তেল মিটি মিটি জ্বলে ।
মুখে দিলে সেই তেল রত্নসম জ্বলে।
নরসিংহ রায় তুমি কোথায় আছহ
তোমার মন্ত্রের বীঙ্গ হেথায় থোয়হ
নরসিংহ রায় বলে ভয় কিবা তোমা
মহীর মধ্যে বল কেবা ছারা আমা
অমুকার কুজ্ঞান ছাড়াইব সুখে
তিলপটি যদি দাও অমুকার মুখে
বশীভূতা হয়ে সে থাকে চিরকাল
আমাকে ভজনা করি কাটাবে যে কাল
কার আজ্ঞে
নরসিংহ রায়ের আজ্ঞে
দক্ষিণা কালিকার আজ্ঞে
আমার এই মন্ত্র যদি নড়ে
তবে কালিকার বামপদে ঠেকে।।

বিধিঃ প্রথমত গুরুর অনুমতি নিয়ে এই মন্ত্রটি কোন শুভ মুহুর্তে পর্যাপ্ত পরিমানে জপ করে মুখুস্ত করতে হবে। এর পর যখন কাজে লাগাবে – কোন শুভ দিন দেখে ভোর বেলা ঘুম থেকে উঠে বিছানায় বসে বাম হাতে সরিষার তৈল নিয়ে তার উপর উক্ত মন্ত্র তিনবার পাঠ করিবে।

পরে পূনরায় উক্ত মন্ত্র তিনবার পড়িয়া ঐ তৈল মুখে ও চুলে মাখাইয়া ঘরের বাইরে যাইবে এবার নিচু মুখে গিযে যে স্ত্রী বা পূরুষকে দর্শন করিবে সেই সাধকের বশে চলে আসবে এমন কি কোন বাঘ সিংহ সাপ বা কুকুর হলেও তার বশে চলে আসবে।

বিঃ দ্রঃ উপরোক্ত মন্ত্রের যেখানে “অমুকার” শব্দটি আছে সেখানে আকাঙ্খিত ব্যক্তির নাম উচ্চারন করতে হবে।

আকর্ষন মহাবিদ্যা মন্ত্রঃ

মন্ত্রঃ ওঁ সোহহং ফট্ রুদ্রায় স্বাহা।।

বিধিঃ প্রথমে উপরোক্ত মন্ত্রটি ১০০৮ (হাজার আট) বার জপ করে সিদ্ধ করে নিতে হবে। এরপর কৃষ্ণ ধুতুরার পাতার রস ও গোরোচনা একত্র করে করবীর ডাল দ্বারা কলম তৈরী করে ভূজপত্রে উপরোক্ত মন্ত্র সহ যার নাম লিখবে, সে নারী বা পূরুষ শত যোজন দুরে থাকলেও আকর্ষিত হয়ে কাছে চলে আসবে।

এখানে উল্লেক্ষ্য যে অবশ্যই কোন সিদ্ধ গুরুর নিকট হতে প্রথমে অনুমতি প্রাপ্ত হয়ে কাজে হাত দিবে এবং পর স্ত্রীর উপর এর প্রয়োগ করবে না।

মোহিনী মন্ত্রঃ

বিধিঃ যদি কোন রুপবতী স্ত্রী বা নারীকে দেখে এমন প্রেমে পড়ে যায় যে, পুরুষের চোখের ঘুম হারাম হয়ে যায়, তাকে এক মুহুর্ত না দেখলে কোন কিছুই ভালো লাগে না অথচ তাকে কিছু খাওয়ানো বা তাকে কিছু দেওয়া কোন ভাবে সম্ভব নয় সে ক্ষেত্রে এই মন্ত্র প্রয়োগ করা হয়ে থাকে।

যখনই সেই স্ত্রী বা নারী বা যুবতীর সাথে দেখা হবে তখনই দুর থেকে ঐ মন্ত্র পাঠ করা শুরু করবে এবং যখন কাছা-কাছি আসবে তখন তার দিকে ফুঁ মারবে। এই প্রকৃয়া কয়েকদিন করতে পারলে সেই রমনী যেমন’ই হোক না কেন, কয়েকদিন যেতেই সেই পুরুষের অনুরক্ত হয়ে যাবে এবং সেই পুরুষের প্রেমে পড়ে যাবে।

মন্ত্রটি মুখস্ত করতে হবে যে কোন পূর্নিমা বা গ্রহনের দিন, এবং অবশ্যই তার আগে মন্ত্রদাতার অনুমতি নিতে হবে।

দেহ রক্ষা মন্ত্র (হিন্দু রীতি)

মন্ত্রঃ আ পর ব্রহ্ম পরমাত্ননে নমঃ মম শরীর। 
পাহি-পাহি কুরু-কুরু স্বাহা।”

বিধিঃ উপরোক্ত মন্ত্রকে ১০৮ বার জপ করে সিদ্ধ করে নিতে হবে। এরপর যে কোন সিদ্ধির প্রথমে উপরোক্ত মন্ত্র পড়ে দেহরক্ষা করতে হবে।

শত্রু , তান্ত্রিক ইত্যাদি থেকে নিজ দেহ রক্ষার জন্য এই মন্ত্র পড়ে দেহ বাঁধতে হয় যাতে অন্যের দেওয়া মন্ত্র তার উপর কার্যকর না হয়।



পান বশীকরণ মন্ত্রঃ

মন্ত্রঃ “কামরুদেশ কামাক্ষা দেবী 
তহা বসে ইস্মাইল যোগী 
ইস্মাইল যোগী নে 
দীন্থা বীড়া পহলা বীড়া আতো জাতী

দুজা বীড়া দিখাবে ছাতী তীজা বীড়া অঙ্গ লিপটাই ফুরো মন্ত্র ঈশ্বরো বাচা, দুহাই গুরু গোরখনাথ কী।”

বিধিঃ সর্বপ্রথম এই মন্ত্র ২১ দিন ধরে ১০ মালা প্রতিদিন জপ করে সিদ্ধ করে নিতে হবে। এবার একটা পানকে এই মন্ত্রে ৭ দফা অভিমন্ত্রিত করে যে স্ত্রী বা পূরুষকে খাইয়ে দেবে সে-ই সাধকের বশীভুত হবে ও তার কথা মতো চলবে।

অলৌকিক শক্তি লাভের মন্ত্রঃ

মন্ত্রঃ “ওঁ ক্রীং ক্রীং ক্রীং হুং হুং হ্রীং হ্রীং ভৈং ভদ্রকালী ভৈং হ্রীং হ্রীং হুং হুং ক্রীং ক্রীং ক্রীং স্বাহা”।।

বিধিঃ কোন ব্যক্তি যদি যথাযথ গুরুর অনুমতি প্রাপ্ত হয়ে শুদ্ধাসনে শুদ্ধ বস্ত্রে কোন শুক্লপক্ষ যুক্ত শুভক্ষণ শনিবার বা মঙ্গলবার রাত্রি ১২ টার পর উত্তর মুখে বসে রুদ্রাক্ষ মালায় উপরিউক্ত মন্ত্রটি ১০০৮ বার জপ করে সিদ্ধ করে ।

এবং মন্ত্র সিদ্ধির পর এক পক্ষকাল সময় প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় নির্দিষ্ট ষ্থানে বসে ১০৮ বার করে জপ শুরু করে তবে সাধক অচিরেই অলৌকিক বিভিন্ন শক্তি লাভ করবে এবং অতুল ক্ষমতার অধিকারী হবে।।


বশ বিদ্যা মন্ত্রঃ

কামাক্ষ্যা মা তুমি ভবো অবতার।। 
অমুকের কন্যা অমুক কে করিয়া দাও আমার।

ঈসমাইল যোগী বড় সাধক।তুমি মা দেবী।আমার এই সুফলা কাজ করিয়া দাও সবি। অমুকের কন্যা অমুকের জান আনলাম,প্রান আনলাম,আনলাম দুই নয়ন।

আমায় ছাড়া অমুকের কন্যা অমুক যদি কোথাও বাড়ায় পা।।দোহায় কামাক্ষ্যা মা তোমার মন্ডু পাড়ায়।।।।

বিদ্রঃএই কাজের জন্য মেয়ের নাম ও মাতার নাম ও ছেলের নাম ও পিতার নাম লাগবে। কাজের ফলাফল ৫ দিনে।

সাধনা সুরক্ষা মন্ত্রঃ

ছোটি -মোটি থমংত বার কো বান্ধে, 
পার কো বান্ধে, 
মরঘট মসান বান্ধে, 
টোনা ঔর টংবর বান্ধে, 
যাদুু বীর বান্ধে, 
দীঠ ঔর মুধ বান্ধে, 
বিচ্ছু ওর সাঁপ বান্ধে, 
ভেড়িয়া বাঘ বান্ধে,

উওর -দক্ষিণ -পূব -পশ্চিম বান্ধে, মরী মসানী বান্ধে ঔর বান্ধে ডায়ন ভূত কে গুন লাইল্লাহা কোট ইল্লাল্লাহা কী খাই, মুহাম্মদ রাসূল কী চোকী, হজরত আলী কী দোহাই।

নিয়ম :কোন শুভ সময় এই মন্ত ১ হাজার বার জপ করে শিখতে হবে। যদি কোন গ্রহন কালে শিখা যায় তাহলে ভাল ফলাফল পাবেন।

এই মন্ত একবার সিদ্ধ হয়ে গেলে সারাজিবন কাজে লাগাতে পারবেন। এই মন্ত দারা যেকোন যাদু, নষ্ট বান নষ্ট করতে পারবেন।

আর সাধনার সুরক্ষা জন্য রেখা টেনে রেখার ভিতরে থাকতে পারেন। তাহলে কোন জ্বিন, ভুত, বাপের ও সাহস হবে না। আপনার কোন ক্ষতি করার।।

বান মারণ মন্ত্রঃ

মন্ত্রঃ জয় জয় করে হুহুংকার ছাড়ে। 
রবত শিখর ভাংগিলেক জ্বলে। 
অগনি-বান,শরবান,সারারাত। 
বালির পোতাপে সব ছাড়ে।
মুষ্ঠিক করিয়া বালি ফেলে দিলাম। 
অমুকের বুকে- রক্ত উঠো 
ঝলকে ঝলকে তাহার মুখে।
 হিরিং ধিরিং ধু ধূ স্বাহা।।।

বিধিঃএই মন্ত্র রক্তখোরাকার বান মন্ত্র। এই মন্ত্র দ্বারা যেকোন মানুষ কে মাত্র ১ দিনে মারা যায়।বুলেটের গুলি মিছ হবে কিন্তু ওই মন্ত্রের কাজ কখনো মিছ হবে না।কাজ ১০০% গ্রারান্টি সহকারে কাজ করা হয়ে থাকে।।

এর জন্য যাকে মারবেন তার নাম ও তার পিতা মাতার নাম লাগবে।


বশিকরণ কাম মন্ত্রঃ

মন্ত্রঃকাম ছেচাং ভাব ছেচাং। 
দম্ব দম্ব করি, 
অমুকের অঙ্গে জ্বালাইয়া দাও প্রেমের তরী, 
গিশানী গিশানী,রব্বানী রব্বানী। 
কাম ভাব হও,কাম ভাব হও,
কাম ভাব হও।।।

বিধিঃএই মন্ত্র দ্বারা যেকোন ছেলে মেয়ে কে বশ করা যায় মাত্র ৩ দিনে।

নিজে গায়েব হওয়ার মন্ত্রঃ

মন্ত্রঃকুহুং বিহারী। 
হামারা কুরদে বিহারী। 
হেচার নাহি মেরা চিহারি। 
তো সবকো শিষ্ট্রা বৃথা জাউংগো।।

বিদ্রঃএই মন্ত্র অমাবস্যা রাতে বা যে কোন শনি বা মঙ্গলবার প্রসিদ্ধ গুরু দ্বারা চন্ডিবরন করে নিতে হবে।তারপর গুরু এর দেয়া বিধি-অনুযায়ী কাজ করলে ১০০% কাজ করবে।


পরী সাধন মন্ত্রঃ

মন্ত্রঃ “ওঁম নমো বিস্মিল্লাহী রহিমান রব্বে ইন্নী মঙ্গল ফন্তসীর।।”

যে কোন সাধনাই আপাত দৃষ্টিতে যতটা সরল মনে হয় ততটা সরল নয়। সব সাধনার পিছনেই কিছু গোপনীয় তথ্য থাকে যার সঠিক প্রয়োগ হলে তবেই সিদ্ধি লাভ হয়।

ভৌতিক জীবনে সৌন্দর্য্য ও নারী উভয়েরই যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে পুরুষ সমাজের কাছে। এই সাধনায় সিদ্ধি লাভের দ্বারা সাধক এমন অনেক কিছুই করতে পারে যা বিস্ময়কর। এই সাধনাটি মাত্র ৭ দিনের।

কোন শুভ মুহুর্তে এটি শুরু করে চলবে ৭দিন পর্যন্ত। ৭ দিনের মাথায় অনেক সময় তার আগেই পরী এসে দেখা দেবে ( আমার নিজের বেলাতেই ৪ দিনের দিন দেখা দিয়েছিল), পরীর আশ্চর্য্য রুপ যৌবন সাধককে চঞ্চল ও হতপ্রভ করে দিতে পারে।

তাই সাধককে এই সময়ে ধৈর্য্য ও সাহসে ভর করে থাকতে হবে। পরী সাধককে দেখা দিয়ে তার মনস্কামনা জানতে চাইবে। সাধক যদি এই সময়ে সংযম না রাখতে পারে তাহলে তার এতদিনের সাধনা নিষ্ফল হবে এবং তার ভয়ানক ক্ষতি হতে পারে।

এই সময় সাধক পরীর গলায় গোলাপ ফুলের মালা দেবে। পরী মালা স্বীকার করলে সাধকের বশীভূত হবে এবং সাধকের আদেশ অনুসারে কাজ করবে। অতএব মন ঠিক রেখে, ধৈর্য্যশীল থেকে সাধককে কাজ করতে হবে।

বিধিঃ সাধক শুদ্ধ জলে স্নান করে, জালীদার টুপি পরে কোন শুক্রবার রাত ১১ টায় নিজের কোন একান্ত ঘরে সবুজ রঙ্গের আসন পেতে নামাজের ভঙ্গিতে বসবে।সারা শরিরে হিনা সুগন্ধি লাগিয়ে, এবং ঘরকে সুরভিত করে সামনে তামার পাতে খোদাই করা যন্ত্র টি রেখে উপরক্ত মন্ত্রটি জপ করতে শুরু করবে।

লোবানের ধুনী জ্বালাবে। এবং জপ করবে তসবী মালায়। প্রতিদিন ১০০০ (এক হাজার) বার করে জপ করতে হবে।জপ শেষে ঘর বন্ধ করে সেদিনের মত সমাপ্ত। সরাসরি ঘুমাতে যাবে।

মহা কালি বান মন্ত্রঃ

মন্ত্রঃকালি কালি মহাকালি।
অমুকের উপর আসে কালি।
রক্ত চুষে নিলো।
কালি মহেশ্ব্অর কাত্তিক গনেশ গিয়ে
অমুকের জান কবচ করে।
দোহায় কালি দোহায় কালি।।
হুম হুম রক্ত কালি,।
রক্তগৌরি পিপাসুক কালি।
ওমঃ হ্রীং শ্রীং ক্লীং ক্লীং।।।।।।

সকল কাজের ব্রহ্ম মন্ত্রঃ

মন্ত্রঃজাগো জাগো ব্রক্ষ্ম তুমি যক্ষ পক্ষ নিয়ে। 
নাহি ব্রক্ষ্মন্ড উঠি,
আমি অমুক কাজে লাগাই তোরে। 
সেই কামে লাগ লাগ লাগ।
শয়তান আসে ব্রক্ষ্মের কাছে বানী মোর নিয়ে। 
মোর অমুক কাজ করিবে ব্রক্ষ্ম শয়তান মিলে। 
জাগ্রনী চন্ডাল হেতু।
ব্রক্ষ্ম শয়তান মহা হেতু।
লাগ লাগ লাগ অমুক কাজে লাগ লাগ লাগ শীঘ্র লাগ। 
ওম হ্রীং শ্রীং ক্লীং ভবতে ব্রক্ষ্ম নমঃ। 
আমার এই কদাচ বাক্য যদি হয় মিছে। 
শয়তান ব্রক্ষ্মের মাথা খা।।

নোটঃএই মন্ত্র শয়তান ব্রক্ষ্ম মন্ত্র।এই মন্ত্র দ্বারা সকল ধরনের খারাপ ও ভালো কাজ করা যায়।যা বলেও শেষ করা যাবে না।এই মন্ত্রের কাজ করতে একটি ত্রিয়জয়ন্তী এর গুড়ো লাগে


স্বামী বশীকরণ মন্ত্রঃ

মন্ত্রঃহক তানী হাত কানী। ছুবহানী নুর।
দোহায় থাকি মা ফাতেমা- 
অমুকের বেটা/কন্যা অমুকের অন্তর জ্বলুক- 
পাচ আত্তা পাচ পরান জ্বলুক-
অমুক আমার এস্কে ছুটে আসুক। 
অমুক যদি আমার না হয় মিলেন
কলংক হয় তোমার রব্বুল ইয়াসীন।
মন্ত্র যদি লড়ে চড়ে 
মা ফাতেমার কলিজা ছীড়ে ভুমিষ্ঠে পড়ে। 
হক লা ইলাহা ইল্লাহ।

★★এই মন্ত্র দিয়ে যেকোন ছেলে মেয়ে বা স্বামীকে মাত্র ৩-৫ দিনে বশ করা যায়।ইহা একটি কুফরি মন্ত্র যা হাজার বার পরীক্ষিত তদবীর।

মহান আল্লাহ সকল মানুষ কেই বিপদ দেন,আবার তিনিই সবাইকে রক্ষা করেন।তিনি সকল গুনের আধার।তার নেয়ামতের কোন শেষ নাই।★★


ভালোবাসার মানুষকে বশীকরণ, মেয়েদের কিভাবে বশীকরণ করা যায়, বশিকরন, মেয়ে বশীকরণ মন্ত্র, মেয়ে বশ করার দোয়া, কাউকে বশ করার দোয়া, কাউকে বাধ্য করার দোয়া, মানুষকে বশ করার দোয়া, দূর থেকে কাউকে বশ করার দোয়া, বশীকরণ পদ্ধতি, বশিকরন মন্ত্র, মেয়েদের কিভাবে বশীকরণ করা যায়, বান মারার নিয়ম,
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন